Travel Planner 2025
Travel Planner 2025
IndiaIndia
WorldWorld
Our Toll Free Numbers:

1800 313 5555

You can also call us on:

+91 22 2101 7979

+91 22 2101 6969

Foreign Nationals/NRIs travelling

Within India+91 915 200 4511

Outside India+91 887 997 2221

Business hours: 10AM - 7PM

Our Toll Free Numbers:

1800 313 5555

You can also call us on:

+91 22 2101 7979

+91 22 2101 6969

Foreign Nationals/NRIs travelling

Within India+91 915 200 4511

Outside India+91 887 997 2221

Business hours: 10AM - 7PM

Explore Topics, Tips & Stories

Balloon
Arrow
Arrow

ভীণা ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল মিশন পর্যটনের গোল্ডেন জুবিলি

19 mins. read

যাঁরা ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য ভীণা ওয়ার্ল্ডের পরিবেশিত ২০১৪ সালের সুপার জাম্বো ডিসকাউন্ট প্ল্যান গ্রহণ করার সুবিধা পেয়েছিলাম আমরা। ঘুরেছিলাম যত খুশি তত সংখ্যক দেশে মনের ইচ্ছেমতো। কোভিড মহামারির জন্য আড়াই বছরের ধাক্কা সত্ত্বেও আমরা ৫ বছরের মধ্যে ৫০টি দেশ ঘোরার স্বপ্নপূরণ করেছিলাম।

২০২৩ সালে, আমরা গ্লোবাল ট্যুর সম্পূর্ণ করার মাইলস্টোন তৈরি করেছিলাম। গিয়েছিলাম আফ্রিকার কেনিয়া এবং ভিক্টোরিয়া ফলসে। ভ্রমণের অর্ধশতাব্দী অতিক্রম করেছিলাম তখন। পর্যটনের তীব্র আবেগকে সম্বল করে আমরা ভীণা ওয়ার্ল্ডের দেখানো ভ্রমণপথেই নিজেদের পর্যটনের পরিকল্পনাকে বাস্তবায়িত করেছিলাম। যেমন, আমেরিকায় আমাদের হলিডে প্ল্যানিং-এর সময়, যদিও ভীণা ওয়ার্ল্ড পূর্ব এবং পশ্চিম উপকূল -এই দুটিতেই ট্যুরে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল, আমরা ইউএসএ ট্যুরের ১৯ দিনের সম্পূর্ণ ট্যুরটাই করেছিলাম। এর মধ্যে ছিল বাহামাস ক্রুজ। বিশ্বভ্রমণের সময় বিভিন্ন দেশ যখন ঘুরছিলাম, তখন ইউরোপ আমাদের মন কেড়ে নিয়েছিল। ইউরোপের সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, স্থাপত্যের অনন্য সৌন্দর্য এবং ক্রুজ পরিবহন, সব মিলিয়ে মনের মধ্যে ইউরোপ যে ছাপ রেখে যায়, তা অনন্য।

ভীণা ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে ভ্রমণ করতে কেন চাই? কারণ এদের সামগ্রিক প্রাইস পলিসি। একবার পেমেন্ট করা হয়ে গেলে, শপিং করার সময়ে ছাড়া আর বারবার নিজেদের ওয়ালেটে হাত বাড়াতে হবে না। ভীণা ওয়ার্ল্ডের ব্যতিক্রমী ম্যানেজমেন্ট প্রত্যেক ট্যুরিস্টের সবরকম প্রয়োজনীয়তাই যাতে পূর্ণ হয়, তার খেয়াল রাখেন। সমস্তরকম ব্যবস্থাপনা করা থাকে নিখুঁতভাবে। নির্দেশ থাকেও যথাযথ। ৫০টি দেশ ঘোরার স্বপ্নপূরণ করে, আমাদের লক্ষ্য এখন ৭৫টি দেশ ভ্রমণ। বিশেষ করে আমাদের পরবর্তী পরিকল্পনায় রাখতে পারি তুরস্ক এবং আইসল্যান্ড। যদি আপনি আপনার পর্যটনের স্বপ্নপূরণ করতে আগ্রহী হন, তাহলে ভীণা ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে আপনার ট্র্যাভেল পোর্টফোলিও গড়ে তুলুন।

- শ্রী দেবেন্দ্র খাড়সে এবং শ্রীমতী প্রমীলা খাড়সে, ভাসি, নভি মুম্বই

 

কী খাবেন কী ভাবে খাবেন ?

ভারতের ভৌগোলিক বৈচিত্র্যের মধ্যে এক গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হল লাদাখ। ভারতের উত্তরে হিমালয়ের কোলে অবস্থিত এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নামের অর্থ হল ‘উচ্চ গিরিখাতের দেশ’। এই অঞ্চলের বেশিরভাগ অংশের গড় উচ্চতা হল ৯০০০ ফিট। লাদাখ ‘শীতল মরুভূমি’ নামেও খ্যাত। এখানে আপনি দুটি কুঁজবিশিষ্ট উটও দেখতে পাবেন এই শীতল মরুভূমিতে। লাদাখের সীমান্তে রয়েছে চিন এবং পাকিস্তান। এই অংশের মানুষজন প্রচুর যুদ্ধ দেখেছেন ১৯৪৮ থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত। লাদাখেই রয়েছে প্রাচীন বৌদ্ধধর্মের নিদর্শন এখানকার সুপ্রাচীন মনাস্টারিগুলিতে, যেমন লামায়ুরু, থিকসে, হেমিস এবং আলচি। লাদাখের খাদ্যসমূহে পড়েছে তিব্বতীয় সংস্কৃতির প্রভাব।

এখানে তরকারি এবং মটনের সঙ্গে খাওয়া হয় ‘তিংগমো’। এই পাঁউরুটি দেখে মনে হয় ফুলে ওঠা মন্ড, যা তৈরি হয় সাদা ময়দা দিয়ে। তিংগমো ব্রেকফাস্টেও খাওয়া যায়। লাদাখের আরও এক বিশেষ খাবার হল থুকপা। যা বর্ণনা করতে গেলে বলা যায় স্যুপের মতো নুডলস। যদিও স্বাদে তা একেবারেই আলাদা। ভালো করে এর স্বাদ নিতে গেলে গরম গরম থুকপা পাইপ দিয়ে খেতে হয়। থুকপার আরও দুটি ধরন হল থেনটুক এবং পেকথুক।

আলস্য জয় করে লাদাখের নির্জন পাহাড়গুলিতে ভ্রমণ করার জন্য আপনার ‘মাখন চা’ খেতেই হবে, যা লাদাখে বিশেষ ভাবে জনপ্রিয়। আঞ্চলিক ভাবে এর নাম হল ‘গুড়গুড় চা’। এই চা তৈরি করা হয় সামান্য নুন এবং ইয়াকের দুধ থেকে তৈরি মাখন দিয়ে। এই মাখন চায়ের সঙ্গে একেবারে মানিয়ে যায় এখানেই তৈরি একধরনের ব্রেড, যার নাম ‘খামবির’। ভীণা ওয়ার্ল্ডের লে লাদাখ ট্যুরে যোগ দিতে ভুলবেন না। এখানকার মাখন চায়ের রং হালকা মেরুন, আর স্বাদে অনন্য। সাধারণ চায়ের থেকে অনেকাংশেই আলাদা। ভীণা ওয়ার্ল্ডের ‘ট্র্যাভেল এক্সপ্লোর সেলিব্রেট লাইফ’ নামক পডকাস্ট শুনুন, তাহলে পেয়ে যাবেন নানারকম খাবারের ঐতিহ্য এবং ভারত ও ভারতের বাইরে নানান জায়গায় ভ্রমণের অভিজ্ঞতার নানান গল্প।

www.veenaworld.com/podcast

 

হায়! আমি এটা জানতামই না

কখনো কখনো, আমরা যখন কোনও লোকের নাম শুনি, একধরনের কাল্পনিক ছবি আমাদের মনের মধ্যে তৈরি হয়। তারপর সত্যি সত্যি যখন তার সঙ্গে আলাপ হয়, দেখি, যা ভেবেছিলাম, তা হল না। এমনই এক দেশ হল ‘আইসল্যান্ড’। নাম থেকে মনে হয় দেশটি সাদা বরফে ঢাকা। কিন্তু বাস্তবে, দেশের ১১% জমি বরফের গ্লেসিয়ারে ঢাকা। ইউরোপ এবং নর্থ আমেরিকার মধ্যবর্তী একটি জায়গায় এই দেশ থাকলেও, আমেরিকার মূল ভূখণ্ডের তুলনায় ইউরোপের অনেক কাছে। গ্রেট বৃটেনের পরেই আইসল্যান্ড দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে আছে ইউরোপ মহাদেশের মধ্যে ক্ষেত্রফল অনুযায়ী। ভূতাত্ত্বিক ভাবে আইসল্যান্ড খুবই নবীন, এই দেশের বহু আগ্নেয়গিরিই এখনও সক্রিয়। ২০১০ সালে যে আগ্নেয়গিরির লাভা উদ্গীরণ হয়েছিল, তার নাম ছিল ‘Eyjafjallajokull’ -  এই আগ্নেয়গিরির লাভা উদ্গীরণের জন্য ইউরোপের আকাশ এক মাস ঢেকে গিয়েছিল ছাইয়ে। বিমান পরিষেবা বন্ধ ছিল এক মাস। আইসল্যান্ডের ল্যান্ডস্কেপ দেখলে আমাদের লাদাখের কথা মনে পড়বে। এই দেশের অনন্য এক ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য হল এ দেশের প্রাকৃতিক গিজার, যা ফুটন্ত জলের ঝরনা।

আইসল্যান্ডে প্রথম জনবসতি শুরু হয় ১১০০ বছর আগে। আজকের যা ‘রেকজাভিক’ , আইসল্যান্ডের রাজধানী, তা অপ্রত্যাশিত আবহাওয়ার জন্য পরিচিত ছিল। রেকজাভিক সেই দেশের সবচেয়ে জনবহুল শহর। রেকজাভিকের ১৮০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ‘ব্ল্যাক স্যান্ড বিচ’। এখানে প্রচুর পর্যটকেরা যান। আঞ্চলিক ভাবে এর নাম ‘রেনিসফিয়েরা’। সবার দৃষ্টি আকর্ষণকারী এই এলাকাটিতে রয়েছে জলের মধ্যে পাথরের নানা আকৃতি। জনপ্রিয় এইচবিও সিরিজ ‘গেম অফ থ্রোন্স’-এ এখানকার পাথুরে জায়গাগুলি দেখানো আছে। এখানকার লোককথা অনুযায়ী ট্রোলস একটি বিশাল বড় জাহাজ এখানে ভিড় করানোর চেষ্টা করেছিল। যখন সূর্য ওঠে, সেই জাহাজ পরে পাথরে পরিবর্তিত হয়ে যায়। এখানকার সৈকতে বালির বর্ণ কালো কেন? কারণ এখানে বহু বছর আগে একটা বিশাল অগ্নুৎপাত হয়ে লাভা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। লাভা ঠান্ডা হয়ে যে কালো রঙের পাথরে পরিণত হয়, তা-ই সমুদ্রতরঙ্গের নিয়মিত আঘাতে পরিণত হয় বালিতে। সৈকতে প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি হেক্সাগনাল কলাম দেখতে অপূর্ব লাগে। আর তাই চলুন ভীণা ওয়ার্ল্ডের সঙ্গে আইসল্যান্ডে ঘুরে আসা যাক আর সাক্ষী থাকা যাক আইসল্যান্ডের সৈকতের এই অনন্য দৃশ্যের।

 

আফ্রিকার অন্দরমহলে আমন্ত্রণ

সুনিলা পাটিল

ফাউন্ডার

সিপিও  এবং সিএনও

ভীণা ওয়ার্ল্ড

sunila@veenaworld.com

 

আপনি সিংহের কতটা কাছাকাছি ছিলেন? না, সিংহশিশুদের কথা বলছি না, যাদের আপনি চিড়িয়াখানায় দেখে আনন্দ পান; মানে আমি আসল সিংহদর্শনের অভিজ্ঞতার কথা বলছি। বুশ ব্রেকফাস্ট নিয়ে আমি সত্যিই খুব উত্তেজিত ছিলাম, কিন্তু একইসঙ্গে, জানতাম না তার আসল অর্থই বা কী। সত্যিই সেটা সম্পর্কে আমার কোনো ধারণাই ছিল না। যথারীতি সকালে আমি একটা জ্যাকেট হাতে নিয়ে গেম ড্রাইভের জন্য প্রস্তুত হলাম। আমাদের গাইড এবং ড্রাইভার খুব দক্ষভাবে জঙ্গলের মধ্য দিয়ে জিপ চালিয়ে নিয়ে গেলেন। আফ্রিকান সাফারি মানেই তা দারুণ উত্তেজনাপূর্ণ। আমার সঙ্গে ছিলেন আমার গাইড ডানকান, মাসাই উপজাতির একজন সদস্য যিনি জঙ্গল লজে কাজ করতেন এবং ক্যাম্পগুলোতে থাকার জন্য পর্যটকদের গাইড করতেন। তিনি আমাদের জঙ্গলের মধ্য দিয়ে নিয়ে গেলেন। যখন গাড়ি রাখতেন জঙ্গলের মধ্যে, তখন বেছে নিতেন একেবারে উপযুক্ত স্থান যেটি,  সেটিকেই। যাতে সেখান থেকে প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য চোখে পড়ে। এটাই জীবন! তিনি জঙ্গলকে হাতের তালুর মতো চিনতেন এবং জঙ্গলও তাঁকে ভালোরকমই চিনত।

সাধারণত, আপনি খুব ভোরে একটি গেম ড্রাইভের জন্য রওনা হন। আজকের দিনটিও তার ব্যতিক্রম ছিল না। পার্থক্য কী ছিল? গেম ড্রাইভের পরে ক্লিয়ারিং-এ এসে যখন পৌঁছলাম, তখন ডানকান একজায়গায় জিপটিকে দাঁড় করাল। আপনি কখনই জঙ্গল-সাফারিতে জিপ থেকে নামতে পারবেন না, তবে আজ সকালে আমরা অনুমতি পেয়েছিলাম। আমরা গাড়ি থেকে নামার আগেই ডানকান একটি সুন্দর চেক টেবিলক্লথ জিপে বিছিয়ে রেখেছিলেন, ফলে আমরা ব্রেকফাস্টটা সেরে নিলাম। মাইলের পর মাইল কেউ ছিল না। সত্যিই, একজন লোকও না। কিন্তু আমার চোখ চারপাশের পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার পরেই ডানকান কয়েক ফুট দূরে একটি জায়গার দিকে ইশারা করলেন। সেখানে শুয়েছিল জঙ্গলের রাজা আফ্রিকান সিংহ! “আমরা খুব কাছাকাছি, আমরা নিরাপদ তো”? আমার মনে প্রশ্ন এসেছিল। আমার চোখেমুখে আতঙ্ক দেখে ডানকান মুচকি হেসে বলেছিলেন, সিংহ আমাদের প্রতি আগ্রহী নন। তার পেটের দিকে ইশারা করে সে বলেছিলেন, “ওর পেটের দিকে তাকান, পেট ভরে গেছে। ক্ষুধার্ত না হলে ওরা কখনই শিকার করবে না বা খাবে না”। তাই হল। পরের বেশ কয়েক মুহূর্ত সিংহ এবং আমি দুজনেই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করলাম, কারণ আমাদের দুজনেরই ব্রেকফাস্ট ভালোমতোই হয়েছে। এটি আমার কাছে ছিল একটি ম্যাজিকের মতো সকাল। এই অভিজ্ঞতা আমি জীবনে ভুলতে পারব না। আমি অনেক ভ্রমণ করি, বিশ্ব জুড়ে অনেক ভ্রমণে ভীণা ওয়ার্ল্ডের প্রতিনিধিত্বও করি, বিভিন্ন শহরে নানারকম লোকের সঙ্গে দেখা হয়। কিন্তু এই অভিজ্ঞতাটি ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি অভিজ্ঞতা। এটা ছিল আমার আংশিক কাজ, আংশিক ছুটি উপভোগ। যখন আমি লজ, ক্যাম্প এবং সংরক্ষিত বনভূমি ঘুরলাম তখন আফ্রিকা আমাদের অতিথিদের জন্য কী কী উপহারের ডালি সাজিয়েছে, তাও দেখতে হবে। কিন্তু সত্যি কথা বলতে কী, আমি মনে করি আপনি কোথায় থাকলেন তা কোনো বড়ো ব্যাপার না; বড়ো ব্যাপার হল, আপনি সত্যিই কী দেখতে পাচ্ছেন। আফ্রিকাকে অনুভব করার সেরা উপায় হল, নিজেকে সম্পূর্ণরূপে মগ্ন রাখা। একবার হলেও আপনি আফ্রিকা ভ্রমণ করুন। আপনি সেখানে নিজেকে ছেড়ে আসবেন; কিন্তু আফ্রিকা আপনাকে ছেড়ে যাবে না!

আমি আমার কফি খেলাম। ডানকান যখন আমাদের ফেরার জন্য সব গোটাচ্ছিল, তখন আমি লক্ষ করলাম একটি পথভ্রষ্ট কৃষ্ণসার হরিণ একেবারে সিংহের এলাকার মধ্যে চলে এসেছে, কিন্তু সিংহ তার দিকে ফিরেও তাকাল না। আর হরিণটিকেও দেখে বেশ স্বচ্ছন্দ মনে হচ্ছিল। আমি মারার অনির্বচনীয় ভাষায় প্রশংসা করছিলাম। সবাই একে অপরকে বুঝতে পেরেছিল এবং প্রকৃতিতেও ছিল একপ্রকার ভারসাম্য। সাধারণ বুশ ব্রেকফাস্টের সময়ই আমি অন্যান্য প্রাণীদের মতো প্রকৃতি উপভোগ করার সুযোগ পেয়েছি, মুক্তভাবে, পুরোপুরি বন্য পরিবেশে। নিশ্চিতভাবেই এটি একটি জীবনের পাঠ! অন্যকে সম্মান করুন এবং লোভ করবেন না।

আপনি যখন অল্প কয়েকদিনের জন্য কেনিয়াতে থাকবেন, তখন একটি ছোটো বিমানে করেই নাইরোবি থেকে মারা যেতে পারেন। এই ফ্লাইটটি সত্যিই আকর্ষণীয়, কারণ বেশিরভাগ রানওয়েই জঙ্গলের মধ্য দিয়ে তৈরি। সঙ্গে আছে সুন্দর ছোট্ট এবং মিষ্টি সব বিমানবন্দর। এছাড়া মাঝে দু একটা স্টপ নিয়ে নাইরোবি থেকে সড়ক পথেও মারা যাওয়া যায়। আফ্রিকার সবচেয়ে ভালো ব্যাপার হল প্রতিটি ড্রাইভই একটি গেম ড্রাইভ। ভীণা ওয়ার্ল্ডের ট্যুরের মাধ্যমে, আপনি নাইরোবি থেকে যাত্রা শুরু করবেন এবং আবেরদারেস ন্যাশনাল পার্কের মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করবেন নাইভাশা লেক। একটি স্বচ্ছ জলের হ্রদ, পুরু প্যাপিরাস গাছপালা দিয়ে ঘেরা। এটি গ্রেট রিফট ভ্যালির সর্বোচ্চ স্থানে অবস্থিত। গ্রেট রিফট ভ্যালি হল বিশ্বমানের একটি পাখিদের আবাসস্থল। খুব কাছাকাছিই ছিল বিশেষ একটি জায়গা! এখানে আপনি যেতে পারবেন বিষুবরেখার মধ্য দিয়ে। একই সময়ে উত্তর গোলার্ধ এবং দক্ষিণ গোলার্ধ ভ্রমণের সুযোগ পাবেন এখানে। আমরা আসলে পৃথিবীর একটি কাল্পনিক রেখার বাস্তব প্রভাব দেখতে পাচ্ছি, তা কি সত্যিই আকর্ষণীয় নয়? এখানে, জল ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘুরছে উত্তর গোলার্ধের দিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধের দিকে কাঁটার বিপরীতে। বিশ্বজুড়ে এই কাল্পনিক লাইনগুলিও আমার ঘোরার তালিকায় আছে। অনেক উত্তরে আর্কটিক বৃত্তে দাঁড়িয়ে, ফিনল্যান্ডের উত্তরে সান্টা ক্লজ গ্রাম। আর আর্কটিক বৃত্ত পেরোলেই সেখানে আপনি দেখতে পাবেন নর্দার্ন লাইট। সাম্প্রতিক কালে ভীণা ওয়ার্ল্ড গ্রুপ দক্ষিণে আন্টার্কটিক বৃত্ত ভ্রমণ করে অসাধারণ এক অভিজ্ঞতাও অর্জন করে এসেছেন।

কেনিয়া ভ্রমণ মানেই হল প্রকৃতির মহিমায় ডুব দেওয়া, যেখানে বিশুদ্ধ বাতাসে শ্বাস নিতে পারেন এবং বন্যপ্রাণীদের খাঁটি আবাসস্থল দেখার সাক্ষী হতে পারেন। হ্রদের চারপাশে দেখতে পাবেন প্রাণবন্ত পাখি থেকে অপূর্ব জলপ্রপাত এবং বিস্তৃত জাতীয় উদ্যান। কেনিয়া মানেই অতুলনীয় সব অ্যাডভেঞ্চার। আইকনিক মাসাই মারা যেন এর হৃদয়, যা তার অপূর্ব ল্যান্ডস্কেপ, বৈচিত্র্যময় বন্যপ্রাণ এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত। এখনও এই অঞ্চল রয়ে গেছে সমান ভাবে বন্য, যাকে পোষ মানানো যায় না।

মাসাইদের নামে নামকরণ করা হয়েছে এ অঞ্চলের, যারা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এই ভূমিতে বসবাস করে আসছে। মাসাই মারার সংরক্ষিত ভূমি মানুষ এবং বন্যপ্রাণীর মধ্যে একটা স্থায়ী সম্প্রীতি গড়ে দিয়েছে। দক্ষিণ-পশ্চিম কেনিয়ার প্রায় ১,৫০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত, এই আদিম বাস্তুতন্ত্রের বৃহত্তর অংশটি হল সেরেঙ্গেটি-মারা ইকোসিস্টেম, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ বন্যপ্রাণী দর্শনের একটি বার্ষিক ওয়াইল্ডবিস্ট মাইগ্রেশন এখানে উদ্ যাপিত হয়।

প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ বন্যপ্রাণী, জেব্রা এবং অন্যান্য তৃণভোজী প্রাণী মারা নদী পার হয়ে, ভয়ঙ্কর কুমির- অধ্যুষিত নদী এবং সবুজ চারণভূমিতে শিকারী সিংহের আক্রমণ উপেক্ষা করে একটি বিপজ্জনক যাত্রা শুরু করে। এই আশ্চর্য ঘটনাটির সাক্ষী থাকা মনের ভিতরে একটি স্থায়ী ছাপ রেখে যায়। মনে করিয়ে দেয় প্রকৃতির শক্তি এবং সৌন্দর্যের কথা।

তবুও, মাসাই মারাকে শুধুমাত্র অভিবাসন দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হয় না। সারাবছর, এর অসাধারণ ল্যান্ডস্কেপ, সমতল ভূমিতে বিচরণকারী পশুরাজ সিংহ থেকে শুরু করে, বাবলা গাছের ডালপালার দিকে মুখ বাড়িয়ে থাকা অপূর্ব সুন্দর জিরাফদের জীবনযাত্রাও দেখা যায়। হাতি, মহিষ, চিতা, চিতাবাঘ এবং অন্যান্য প্রজাতির আধিক্য এই বনভূমিকে বন্যপ্রাণীদের গৃহ বানিয়ে নেয়। জীববৈচিত্র্যের একটি অপূর্ব ক্যানভাস তৈরি করে যা আমাদের কল্পনাকে জাগিয়ে তোলে এবং হৃদয়ে আলোড়ন তৈরি করে।

গেম ড্রাইভে মাসাই মারায় প্রবেশ করা মানেই হল আফ্রিকার বন্য সৌন্দর্যের কেন্দ্রস্থলে যাত্রা করা। যারা সাফারির সঙ্গে অপরিচিত, তাদের জন্য বলা যায় “গেম ড্রাইভ” এই শব্দটি এসেছে বহু আগে ক্রীড়া বা খাবারের সন্ধানে যে বন্য প্রাণী শিকার করা হত তারই ঐতিহাসিক অনুশীলন থেকে। তবে, এখন এটি ব্যবহার করা হয় ন্যাশনাল পার্কের বা সংরক্ষিত বনাঞ্চলের মধ্য দিয়ে গাইডেড এক্সকারশানের জন্য। বন্যপ্রাণী সমৃদ্ধ এলাকায় দর্শকদের বন্যজন্তুদের সামনে থেকে দেখার সুযোগ দেয় এবং যাতে পর্যটকেরা প্রাণীদের একেবারে চোখের সামনে থেকে দেখতে পারেন। বুদ্ধিমান গাইডরা এই ড্রাইভের নেতৃত্ব দেন। এই ভ্রমণে আনা যায় প্রাণীদের আচার আচরণ, তাদের আবাস এবং তাদের রক্ষা করা হয় কীভাবে, সে সব সম্পর্কেও।

মারাতে ভ্রমণের সময়, আমি অবিস্মরণীয় সব মুহূর্তের সাক্ষী হয়েছিলাম। সিংহী যখন তার শাবককে শিক্ষা দিচ্ছে, অথবা যখন তারা সবাই মিলে শিকার করছে – এই সব মুহূর্ত নিজের চোখে দেখা যায়। এছাড়া রয়েছে মাসাইয়ের গ্রাম দেখা, যেখানে প্রকৃতি এবং মাসাইদের মধ্যে দেখা যায় অপূর্ব এক বন্ধন। তার উপর আফ্রিকার আকাশে সোনালি, কমলা, লাল বিভিন্ন বর্ণে আঁকা সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত আমাকে মুগ্ধ করেছিল।

অবশ্যই, “বিগ ফাইভ” সিংহ, আফ্রিকান হাতি, কেপ মহিষ, গন্ডার এবং চিতাবাঘের সন্ধান না করে মারায় কোনও ভ্রমণ সম্পূর্ণ হয় না। আফ্রিকায় পায়ে হেঁটে এইসব বিখ্যাত প্রাণীদের দেখে চক্ষু সার্থক করা যায়। একসময় সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং বিষয় ছিল এটি। এখন এই অঞ্চলটি সমৃদ্ধ বন্যপ্রাণীর ঐতিহ্যের প্রতীক। স্মৃতির মণিকোঠায় উজ্জ্বল হয়ে থাকার মতো সব অভিজ্ঞতা নিয়ে পূর্ণ হৃদয়ে আফ্রিকা থেকে ফিরে এলাম। অপেক্ষা করলাম আবার ফিরে যাওয়ার জন্য। যেহেতু জুন থেকে অগস্ট মাসাই মারায় বন্যপ্রাচীদের মাইগ্রেশনের সময়, এর অপূর্ব দৃশ্য আমাকে বারবার ডাকে। মারাইতের এই দুঃসাহসিক অভিযানে আমার সঙ্গে যোগ দিন এবং সবার চেয়ে স্বতন্ত্র এক অভিজ্ঞতা লাভ করুন!

 

 

আর্কটিক এবং আন্টার্কটিক

পৃথিবীর দুই মেরু মানেই সবসময় মানুষের কাছে অ্যাডভেঞ্চারের প্রতীক। এই দুটি জায়গায় মানুষ সহজে যেতে পারে না বলেই মানুষের সবসময় আগ্রহ থাকে এই দুটি অঞ্চলে যাওয়ার। তাই মানুষ অপেক্ষা করে কোনও একটা সুযোগ পাওয়ার। কিন্তু সুযোগ পাওয়াও কঠিন। তাই আন্টার্কটিকা এবং আর্কটিক অঞ্চলে যাওয়ার সুযোগ এক পর্থে হাতে চাঁদ পাওয়ার মতো।  ভীণা ওয়ার্ল্ডের কাছ থেকে এই দুই মেরুতে যাওয়ার সুযোগ তাই মানুষকে নতুন করে উদ্দীপ্ত করতে সক্ষম হয়েছে। এ বছর আমরা আমাদের নিজেদের রেকর্ডই ভেঙে ফেলেছি। কয়েক দিন আগে পর্যন্ত বছরে মাত্র একটি ট্যুর হয়েছিল আন্টার্কটিকায়। এই বছর  আন্টার্কটিকায় দুটি ট্যুর গিয়ে পৌঁছেছে।

১ ফেব্রুয়ারি, আমাদের ট্যুর ম্যানেজার দীনেশ বান্দিভাদেকর এই এক্সপিডিশনে নেতৃত্ব দেন। যা আমাদের অতিথিদের নিয়ে সপ্তম মহাদেশ ঘুরে আসার পর্যটনটি সম্পূর্ণ করে। তার পর দ্বিতীয় আরেকটি ট্যুর আমাদের ট্যুর ম্যানেজারকে নিয়ে সম্পন্ন হয়, যাঁর নাম কমলেশ সাওয়ান্ত। অতিথিরা আন্টার্কটিকায় যেতে চাইছিলেন। তাঁদের স্বপ্নপূরণ হয়। যেহেতু বাকি বিশ্বের থেকে আন্টার্কটিকা একেবারেই আলাদা, তাই সেখানে যাওয়া প্রায় তীর্থযাত্রায় যাওয়ার মতো। পর্যটকেরা এতে প্রভূতই আনন্দ পান। ফিরে আসার পরে আমাদের অতিথিদের প্রতিক্রিয়া ছিল দারুণ, ‘আমরা প্রত্যেককে বলব সঞ্চয় করে জীবনে একবার অন্তত আন্টার্কটিকায় ভ্রমণের অভিজ্ঞতা লাভ করুন’।

যখন আন্টার্কটিকের ট্যুর সিজন শেষ হয়ে যাওয়ার মুখে, তখন আমাদের লক্ষ্য ছিল পর্যটকদের নিয়ে আর্কটিক যাওয়ার। আমরা তাই আর্কটিক পোলার বিয়ার এক্সপ্রেস ট্যুর নিয়ে এলাম, যা আমাদের অতিথি পর্যটকেরা সাদরে বরণ করে নিলেন। সম্পূর্ণ ট্যুরের ছিল সীমিত সিটসংখ্যা। মাত্র তিরিশ। তা দ্রুতই বুকড হয়ে গেল। এই ট্যুরের কথা যদি ভেবে থাকেন, তাহলে আমরা হয়তো আগামী বছরের ডিপার্চার আমরা দ্রুতই লঞ্চ করব। যেহেতু এই ট্যুর বছরে একবার মাত্রই হয়, তাই তারিখ পাক্কা হয়ে গেলে, সঙ্গে সঙ্গে বুক করে নিতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এবছর আমাদের অতিথিদের মধ্যে অধিকাংশ যাঁরা আন্টার্কটিক এক্সপিডিশনে গেছিলেন, তাঁরা আর্কটিক পোলার বিয়ার এক্সপ্রেস ক্রুজের জন্য বুক করে নিয়েছেন। একই বছরে আর্কটিক এবং আন্টার্কটিক অঞ্চলের ভ্রমণ করে তাঁরা রেকর্ড তৈরি করতে চলেছেন। তাই, চলো, ব্যাগ ভরো, বেরিয়ে পড়ো। নতুন একটা জার্নিতে পা বাড়িয়ে সাক্ষী থাকুন আর্কটিকের পোলার বিয়ার অথবা পেঙ্গুইন অধ্যুষিত আন্টার্কটিকের অপূর্ব সৌন্দর্যের।

 

 

ভীণা ওয়ার্ল্ড কাস্টমাইজড হলিডে

বিশ্বজুড়ে! যে কোনও সময়! যে কোনও জায়গায়!

স্কুল এবং কলেজের পরীক্ষার দিনগুলি বাড়ির সকলের মধ্যেই একধরনের স্ট্রেস তৈরি করে। ছুটি, ভেকেশন অথবা ট্যুরের কোনও নামও উচ্চারণ করা যায় না তখন। একমাত্র ছেলেমেয়েদের পরীক্ষার হলে পাঠিয়ে দেওয়ার পরে গ্রীষ্মের ছুটিতে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করার ফুরসৎ পাওয়া যায়। এই সময়টা ভীষণ গুরত্বপূর্ণ কারণ পরীক্ষার জন্য অপেক্ষা করে করে যা হয় তা হল প্লেনের ভাড়া বেড়ে যায়। একদিকে পরীক্ষা যাতে ভালোভাবে হয়, তা নিয়ে চলে প্রার্থনা আর অন্যদিকে পরীক্ষার পরে সব বাড়িতেই চলে ছুটিতে কোথাও যাওয়ার পরিকল্পনা। আর চিন্তা করবেন না এত, কারণ এসে গেছে ভীণা ওয়ার্ল্ড। গ্রুপ ট্যুর, কাস্টমাইজড হলিডে, কর্পোরেট ট্যুর, মহিলা স্পেশাল, সিনিয়র স্পেশাল, হানিমুন ট্যুর এবং আরও অনেক কিছুর মাধ্যমে আমরা আপনাদের জীবনে আনন্দের মুহূর্ত এনে দেওয়ার জন্য একেবারে তৈরি। পরিবার হোক, বন্ধু হোক, বাচ্চাদের বন্ধু হোক, ট্রেনের সঙ্গী হোক বা অফিস কলিগ, সকলকে সঙ্গে নিয়ে একটি গ্রুপ করে আপনারা পেয়ে যেতে পারেন গ্রুপ ট্যুরের সুবিধা। আমরা একটি কাস্টমাইজড হলিডে তৈরি করে দিতে পারি একজন ট্যুর ম্যানেজারকে সঙ্গে দিয়ে। যেখানে, যে কোনও সময় আপনি যেতে চান, সেখানেই যেতে পারবেন। আপনার ইচ্ছাই আমাদের কাছে আদেশ। যে কোনও সময়, যে কোনও জায়গায়, সারা বিশ্বে আমরা আপনাদের নিয়ে যেতে পারি। যে সব দেশগুলিতে যেতে গেলে ভিসা লাগে, সেখানে যেতে হলে ভীণা ওয়ার্ল্ডের অফিসে দ্রুত আসুন কারণ কনস্যুলেটগুলিতে ভিসা পাওয়ার জন্য লাইন বাড়ছে। যদিও অসংখ্য যাওয়ার জায়গা আছে যেখানে ভিসা-ফ্রি বা ভিসা–অন –অ্যারাইভালের সুবিধাও পাওয়া যায়। সেই সব জায়গায় যাওয়ার জন্য চলুন, ব্যাগ ভরুন এবং বেরিয়ে পড়ুন। কাস্টমাইজড হলিডে প্যাকেজের জন্য কিছু কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে প্রাথমিক ভাবে।

এয়ারলাইন ট্র্যাভেল: আপনার পছন্দের কোনও এয়ারলাইন আছে? ইকোনমি, প্রিমিয়াম ইকোনমি, বিজনেস অথবা ফার্স্ট ক্লাস কোনটা চাইছেন? বিশেষ কোনও এয়ারপোর্ট পরিষেবা কি চাইছেন?

ট্রান্সপোর্টেশন: বড় গ্রুপের জন্য, বাস না ছোট গাড়ি চাইছেন? বাইরে বেড়ানোর সময়, আপনি কি লাক্সারি অপশন নেবেন যেমন মার্সিডিস বেঞ্জ বা ক্যাম্পার ভ্যান ক্যারাভান?

থাকার জায়গা: হোটেল, রেসর্ট, ভিলা না বাংলো- কোনটা পছন্দ? স্টার ক্যাটাগরি কী – তিন, চার, পাঁচ, সাত না লাক্সারি ?

আশেপাশে দেখা: আপনার আকর্ষণীয় জায়গায় ঘুরে বেড়াতে হলে টিকিট প্রি-বুক করে রাখুন। শেষ মিনিটে বুকিং করতে গেলে মুশকিলে পড়তে পারেন।

রাতের খাওয়া: আপনার পছন্দের যদি কোনও বিশেষ রেস্টুরেন্ট থাকে, আমরা সেখানে আপনাদের জন্য রিজার্ভেশন করে রাখতে পারি।

তাই আপনাদের পরিবারের পছন্দগুলি জানান, কোন গ্রুপের সঙ্গে থাকতে চান, সেটিও জানান। পরীক্ষার পর ভারতের যে কোনও প্রান্তে ভ্রমণের জন্য অনুভব করুন পেয়ে গেছেন একটা দারুণ গেটওয়ে। কারণ আপনার সঙ্গে আছে ভীণা ওয়ার্ল্ড। ভীণা ওয়ার্ল্ডের কাস্টমাইজড হলিডে টিমের সাহচর্য পাবে সাতদিন চব্বিশ ঘন্টাই। ভেকেশনে থাকলেও পাবেন এই পরিষেবা। তাই চিন্তা না করে বেরিয়ে পড়ুন নতুন জার্নিতে।

--------------------

আপনিও যদি চান এমন সব দারুণ গল্প শেয়ার করতে, তাহলে আমাদের ইমেল করুন : stories@veenaworld.com

July 27, 2024

Author

Sunila Patil
Sunila Patil

Sunila Patil, the founder and Chief Product Officer at Veena World, holds a master's degree in physiotherapy. She proudly served as India's first and only Aussie Specialist Ambassador, bringing her extensive expertise to the realm of travel. With a remarkable journey, she has explored all seven continents, including Antarctica, spanning over 80 countries. Here's sharing the best moments from her extensive travels. Through her insightful writing, she gives readers a fascinating look into her experiences.

More Blogs by Sunila Patil

Please let me know your thoughts on this story by leaving a comment.

Post your Comment

Please let us know your thoughts on this story by leaving a comment.

Similar Romantic Blogs

Read all
insert similar tours here

Explore Topics, Tips & Stories

Balloon
Arrow
Arrow

Get in touch with us

Share your details for a call back and subscribe to our newsletter for travel inspiration.

+91

Listen to our Travel Stories

Most Commented

Veena World tour reviews

What are you waiting for? Chalo Bag Bharo Nikal Pado!

Scroll to Top